তোকমা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
তোকমা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা তোকমা বেলিস সীড বা সব্জা বীজ ফল এর ধরনের সুপার ফুড যা শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি তুলসী গাছের মতো দেখতে হলেও এর উপকারিতা তুলসী বীজের চেয়েও বেশি। তোকমা বীজ শত শত বছর ধরে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
এই ছোট কালো ব্রিজ গুলো পানিতে ভিজলে জেলির মত আকার ধারণ করে এবং বিভিন্ন পানীয় খাবারে ব্যবহার করা হয়। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এন্টিঅক্সিডেন্ট ও বিভিন্ন পুষ্টিগুণ। আসুন জেনে নেই তোকমা খাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা।
পেজসূচিপত্রঃ তোকমা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা .
ভূমিকা
তোকমা বীজের উপকারিতা অপকারিতা সম্পর্কে জানতে হলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এই আর্টিকেলটিতে আলোচনা করা হয়েছে তোকমা নিয়মিত খেলে হজম শক্তি উন্নত হয়। ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে হার্ট সুস্থ থাকে ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো হয় ইত্যাদি গুরুত্বপুর্ণ বিষয় নিয়ে আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে। এই আর্টিকেলটি তোকমা বীজের উপকারিতা অপকারিতা খাওয়ার নিয়ম বিষয় জানতে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
তোকমা বীজের উপকারিতা
হজম শক্তি বৃদ্ধি ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে তোকমা বীজে উচ্চ মাত্রার দ্রবণীয় আঁশ ফাইবার রয়েছে। যা অন্তের গতি উন্নত করে এবং সহজে পরিপাক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সাহায্য করে। এটি কোষ্টকাঠিন্য দূর করতে অত্যন্ত কার্যকর। যারা নিয়মিত পেটের গন্ডগোলে ভুগছেন তারা তোকমা পানিতে ভিজিয়ে খেলে দ্রুত উপকার পাবেন।
ওজন কমাতে সাহায্য করে ওজন কমাতে চাইলে তোকমা হতে পারে একটি চমৎকার প্রাকৃতিক সমাধান। এতে থাকা ফাইবার দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখে ফলে ক্ষুধা কমে যায় এবং অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে। তোকমা বীজ পানিতে ফুলে উঠে এবং পাকিস্তলি তে গিয়ে খাবার বৃদ্ধি করে যা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে তোকমা বীজ রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এতে থাকা দ্রবণীয় ফাইবার খাবারের গ্লুকোজ শোষণের গতিধীর করে দেয় ফলে ইনসুলিনের মাত্রা স্বাভাবিক থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি অত্যন্ত উপকারী খাবার।
শরীরকে হাইড্রেট রাখে গরমের দিনে শরীর ঠান্ডা রাখতে তোকমার কোন জুরি নেই। এটি শরীরের পানি শূন্যতা রোধ করতে সাহায্য করে এবং তৃষ্ণা মিটাতে কার্যকর। বিশেষ করে শরবতের সঙ্গে তকমা খেলে তার শরীরকে ঠান্ডা রাখে ও ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধ করে।
হার্টের সুস্থতা বজায় রাখে তোকমা বীজে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এটি খারাপ কোলেস্টরেল এলডিএল কমিয়ে ভালো কোলেস্টরেল এইচ ডি এল বাড়িয়ে দেই যা রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে ও হার্টকে সুস্থ রাখতে কার্যকর করে।
ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করে তোকমা বীজে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ত্বকের বার্ধক্য রোধ করে এবং ব্রণ হ্রাস ইত্যাদি সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। নিয়মিত তোকমা খেলে ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ হয়।
চুলের জন্য উপকারী তকমা বীজে থাকা প্রোটিন আয়রন ওমেগা ৩ ফাটি অ্যাসিড চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে এবং চুল ঝরে পড়া কমায়। এটি মাথার ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে সাহায্য করে এবং খুশকির সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
আরো পড়ুনঃ
কটন বার্ড দিয়ে কান পরিস্কার করার নিয়ম
শক্তি বৃদ্ধি ও স্ট্রোরেস কমায় তোকমা বীজে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ম্যাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়াম রয়েছে যা শরীরকে শক্তি যোগায়। এটি মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে এবং ঘুমের গুণগত মান উন্নত করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তোকমা বীজের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এটি ফ্রি রেডিক্যাল এর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে শরীরকে রক্ষা করে এবং বিভিন্ন সংক্রমণের বিরুদ্ধে কার্যকর ভূমিকা রাখে।
মূত্রনালীর সংক্রমণ প্রতিরোধ করে তোকমা বীজ শরীরের তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করে এবং মুত্রনালীর সংক্রমণ ইউটিআই প্রতিরোধে কার্যকর। এটি প্রসাবের জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করে।
তোকমা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা তোকমা বীজ স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি প্রাকৃতিক উপাদান। এটি নিয়মিত খেলে হজম শক্তি উন্নত হয়। ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে হার্ট সুস্থ থাকে এবং ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো হয়। তবে অতিরিক্ত তোকমা খেলে কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে যেমন অতিরিক্ত ফাইবারের কারণে পেট ফাঁপা বা গ্যাস হতে পারে। তাই পরিমিত পরিমানে তোকমা খাওয়াই উত্তম।
তোকমা খাওয়ার অপকারিতা
তোকমা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা তোকমা বেসিল সিড অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা থাকলেও অতিরিক্ত বা অনিয়ন্ত্রিত ভাবে গ্রহণ করলে তা বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে এটি সাধারণত শরীর ঠান্ডা রাখার জন্য এবং ওজন কমানোর সহায়ক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে কিছু মানুষের শরীরের প্রতি এটি নীতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। নিচে তোকমা খাওয়ার সম্ভাব্য অপকারিতা গুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
হজমের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে তোকমা বীজ পানির স্পর্শে এটি ফুলে ওঠে এবং জেলির মত আকার ধারণ করে যদিও এটি হজমের জন্য উপকারী হতে পারে কিন্তু অতিরিক্ত গ্রহণ করলে এটি অন্তরের অতিরিক্ত ফাইবার সৃষ্টি করে। ফলে গ্যাস ফাঁপা ভাব ডায়রিয়া বা কোষ্টকাঠিন্য হতে পারে। যাদের হজমের সমস্যা আছে তাদের জন্য এটি বেশ বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে।
শ্বাসকষ্টের ঝুঁকি শুকনো তকমা বীজ মুখে নিলে বা ভিজিয়ে খেলে এটি গলায় আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যেহেতু তোকমা পানি শোষণ করে আবার আকারে অনেকটা বড় হয়ে যায়। তাই এটি শ্বাসনালীতে বাধার সৃষ্টি করতে পারে বিশেষ করে শিশু বয়স্কদের ক্ষেত্রে এটি গুরুতর শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে।নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা তোকমা বীজ শরীরকে ঠান্ডা রাখে এবং রক্তচাপ কমানোর জন্য কার্যকর হতে পারে। তবে যারা হাইপোটেশন নিম্ন রক্তচাপ সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য এটি বিপদজনক হতে পারে। এটি অতিরিক্ত গ্রহণ করলে রক্তচাপ অনেক বেশি কমে যেতে পারে যা মাথা ঘোরা দুর্বলতা ও অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মত পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে।
রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা তোকমা রক্ত তরল করার এটি একটি প্রাকৃতিক উপাদান হিসেবে কাজ করে। তাই যারা নিয়মিত রক্ত পাতলা করার ওষুধ যেমন এসপিরিন বা ওয়ারফারি গ্রহণ করেন তাদের জন্য এটি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। এটি রক্ত জমাট বাঁধা প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে ফলে ক্ষত থেকে রক্তপাত দীর্ঘ স্থায়ী হতে পারে।
এলার্জির প্রতিক্রিয়া কিছু মানুষের শরীরের তকমা বীজের প্রতি এলার্জি প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে এলার্জির লক্ষণ গুলো হতে পারে। ত্বকের লালচে ভাব বা চুলকানি। শ্বাসকষ্ট বমি বমি ভাব চোখ ও মুখ ফুলে যাওয়া যারা তোকমা আগে কখনো খাননি তাদের প্রথম বার তোকমা খাওয়ার সময় সতর্ক থাকা উচিত।
রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি কমিয়ে দিতে পারে। এটি খাওয়ার সময় সতর্ক থাকা উচিত। রক্তের শর্করার মাত্রা বেশি কমিয়ে দিতে পারে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য তকমা উপকারী হতে পারে কারণ এটি রক্ত শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে কিন্তু ইনসুলিন বা ডায়াবেটিসের ওষুধ গ্রহণকারী ব্যক্তিদের জন্য এটি ক্ষতিকর হতে পারে। এটি হঠাৎ করে রক্ত শর্করার মাত্রা খুব কমিয়ে দিতে পারে । যার ফলে মাথা ঘোরা দুর্বলতা ঘাম হওয়া ও জ্ঞান হারানোর মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
গর্ভবতী নারীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে তোকমা অতিরিক্ত ঠান্ডা প্রভাব সৃষ্টি করতে পারে যা গর্ভপাত ও প্রিম্যাচিউর ডেলিভারি হওয়া সম্ভাবনা বাড়তে পারে তাছাড়া এটি জরায়ুর সংকোচন ঘটাতে পারে যা গর্ভবতী মেয়েদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।
তোকমা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা অতিরিক্ত পটাশিয়াম এর কারণে কিডনির সমস্যা তোকমায় উচ্চ মাত্রার পটাশিয়াম থাকে যা সাধারণত শরীরের জন্য ভালো। তবে যাদের কিডনি দুর্বল বা ক্রনিক কিটনি ডিজিজ সিকেডি আছে তাদের জন্য এটি ক্ষতিকর হতে পারে। কিডনি যদি অতিরিক্ত পটাশিয়াম বের করে দিতে ব্যর্থ হয় তাহলে এটি হাইপারক্যালিমিয়া রক্তে অতিরিক্ত পটাশিয়াম সৃষ্টি করতে পারে যা হার্টের জন্য মারাত্বক ক্ষতিকর হতে পারে।
অতিরিক্ত তৃষ্ণা ও পানি শূন্যতা শরীর থেকে ডিহাইড্রেশন বা পানির শূন্যতা সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষ করে যদি এটি বেশি পরিমাণে খাওয়া হয় এটি শরীরের অতিরিক্ত তরল শোষণ করে নেই যার ফলে মুখ শুকিয়ে যাওয়া তৃষ্ণা না বৃদ্ধি মাথা ব্যথা ও ক্লান্তি দেখা দিতে পারে।
ওজন কমানোর অতিরিক্ত চাপ অনেকেই ওজন কমানোর জন্য তোকমা খেয়ে থাকেন। তোকমা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা এটি কিছু ক্ষেত্রে কার্যকর হলে অতিরিক্ত তকমা খেলে পুষ্টিহীনতা দেখা দিতে পারে কারণ এটি দীর্ঘসময় পেট ভরিয়ে রাখে। ফলে অনেকেই পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন ভিটামিন ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান গ্রহণ করতে পারেন।
তোকমা খাওয়ার নিয়ম
তোকমা বেসিল সিড এটি স্বাস্থ্যকর বীজ যা বহু বছর ধরে আয়ুর্বেদিক ও প্রাকৃতিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় আসছে এটি দেহের নানা উপকার করে বিশেষ করে হজম শক্তি বাড়াতে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে ও শারীরিক শীতল রাখতে সাহায্য করে। তবে তোকমা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম আছে যা অনুসরণ করলে এর উপকারিতা সর্বাধিক পাওয়া যায়।
তোকমা ভিজিয়ে খাওয়া সবচেয়ে প্রচলিত ও স্বাস্থ্যকর উপায় হল এটি পানিতে ভিজিয়ে
খাওয়া।
ভেজানোর নিয়ম এক গ্লাস পানিতে এক চা চামচ তোকমা বীজ মিশিয়ে দিন। অন্তত ৩০ মিনিট বা ১ ঘণ্টা রেখে দিন যাতে বীজগুলো ফুলে ওঠে। এরপর সরাসরি পান করতে পারেন বা অন্য কোন পানির সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ
বসে না থেকে ত্রই apps দিয়ে 300 টাকা ইনকাম করুন .কাজ করা খুব সোজা
কেন ভিজিয়ে খাওয়া উচিত এটি হজমের সহায়ক হয় বীজ ফুলে গিয়ে সহজে পাকস্থলীতে পৌঁছায় ও দীর্ঘক্ষন পেট ভর্তি রাখে দেহের অতিরিক্ত গরম কমাতে সাহায্য করে।
তোকমা শরবতে মিশিয়ে খাওয়া তোকমা বিভিন্ন পানীয় বা শরবতে মিশিয়ে খাওয়া যায় যা গরমের সময় শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
লেবু শরবত এক গ্লাস পানিতে লেবুর রস সামান্য মধু বা চিনি মিশিয়ে নিন। এতে এক চা চামচ ভেজানো তোকমা যোগ করুন। ভালোভাবে মিশিয়ে পান করুন।
দুধের সঙ্গে ঠান্ডা দুধের সঙ্গে তোকমা মিশিয়ে সুস্বাদু ও পুষ্টিকর পানিও তৈরি
করা যায় বিশেষ করে রোজার সময় এটি ইফতারে বেশ জনপ্রিয়।
ফল জুসের সঙ্গে আম আপেল বা কমলার জুসের সঙ্গে তোকমা যোগ করলে এটি আরো পুষ্টিকর ও সুস্বাদু হয়।
তোকমা দয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে এটি প্রবায়োটিক খাবারের মতো কাজ করে। ফল বা ওটসের সঙ্গে তোকমা মিশিয়ে কিছু বানানো যায় যা সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর।তোকমা খাওয়ার সময় ও পরিমাণ প্রতিদিন এক বা দুই চা চামচ তোকমা খাওয়া নিরাপদ। অতিরিক্ত খেলে গ্যাস্ট্রিক বা পেট ফাঁপা হতে পারে। সকালে খেলে হজম ভালো হয় ও সারাদিন উদ্যমই থাকা যায়। রোজার সময় ইফতারে খেলে পানি শূন্যতা দূর হয়।
তোকমা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সতর্কতা গর্ভবতী নারী যাদের রক্তচাপ কম তাদের ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত ডায়াবেটিস রোগীরা নিয়মিত খাওয়ার আগে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। সঠিক নিয়ম মেনে তোকমা খেলে এটি শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী হতে পারে।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক তোকমা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা তোকমা খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি জানা থাকলে শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী হতে পারে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো থেকে শুরু করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। তবে এটি সঠিক পরিমাণে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী সেবন করা উচিত বিশেষ কোন শারীরিক সমস্যা থাকলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ নিয়ে এটি খাওয়া সবচেয়ে ভালো।
প্রিয় পাঠক আমার এই পোস্টটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার আত্মীয়-স্বজন বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। নিয়মিত এ ধরনের তথ্যমূলক আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করে রাখুন। দেখা হবে পরবর্তী কোনো আর্টিকেলে সে পর্যন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url