মাশরুম এর উপকারিতা ও অপকারিতা


মাশরুম এর উপকারিতা ও অপকারিতা মাশরুম একটি পুষ্টিকর ও সুস্বাদু খাদ্য যা বিশ্বের বহু সংস্কৃতিতে ব্যবহৃত হয়। শুধুমাত্র খাদ্যে ও সমৃদ্ধ নয় বরং এটি নানা ধরনের রোগ প্রতিরোধ ও স্বাস্থ্যের উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

মাশরুমে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন ভিটামিন খনিজ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং ফাইবার রয়েছে যা শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। নিচে মাশরুমের বিভিন্ন উপকারিতা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো। 

পেজসূচিপত্রঃ মাশরুম এর উপকারিতা ও অপকারিতা .

ভূমিকা 

মাশরুম হলো এক ধরনের ছত্রাক যা খাদ্য হিসেবে জনপ্রিয় এবং পুষ্টিগণে সমৃদ্ধ। মাশরুম এর উপকারিতা ও অপকারিতা এটি প্রোটিন ভিটামিন মিনারেল ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এ ভরপুর যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। বিভিন্ন ধরনের মাশরুম রয়েছে যেমন চাষকৃত বোতাম মাশরুম শিটাকে ওয়েস্টার ইত্যাদি কিছু মাত্র সুস্বাদু ও পুষ্টিকর হলেও কিছু বিষাক্ত যা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। তাই মাশরুম সম্পর্কে জানতে হলে এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন। 

মাশরুমের উপকারিতা 

মাশরুম এর উপকারিতা ও অপকারিতা মাশরুম পুষ্টিগুনে সমৃদ্ধ মাশরুম আমাদের শরীরের বিভিন্ন কার্যক্রম সচল রাখতে সহায়তা করে এতে রয়েছে। 

  • প্রোটিন 
  • ফাইবার 
  • ভিটামিন বি বি২ বি৩ বি৫ বি৬ বি১২ 
  • ভিটামিন ডি 
  • খনিজ পদার্থ সেলেনিয়াম পটাশিয়াম ফসফরাস ম্যাগনেসিয়াম তামা জিঙ্ক। 
  • শক্তিশালী এন্টি অক্সিডেন্ট

এগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি শক্তি উৎপাদন ও হজম প্রক্রিয়ার উন্নতিতে ভূমিকা রাখে। 

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে মাশরুমে থাকা ভিটা গুলকান ও এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি শেত্ব রক্তকণিকা সক্রিয় করে যা শরীরকে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে রক্ষা করে। নিয়মিত মাসরুম খেলে ঠান্ডা কাশি ও অন্যান্য সংক্রমণজনিত রোগ কম হয়। 

হার্টের জন্য উপকারী মাশরুমে কোলেস্টরল থাকে না এবং এতে ফ্যাটের পরিমাণ খুব কম। পাশাপাশি এতে থাকা ফাইবার পটাশিয়াম এবং এন্টি অক্সিডেন্ট উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। বিশেষ করে শিটাকে মাশরুমে উপস্থিত বিশেষ যৌগ রক্তনালীকে সুস্থ রাখে। 

 আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় আদা চা খাওয়া যাবে কি

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক মাশরুম রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এতে থাকা ফাইবার ও বিটা গুলকান ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। 

মাশরুম এর উপকারিতা ও অপকারিতা ওজন কমাতে সাহায্য করে মাশরুম কম ক্যালরিযুক্ত এবং এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং দীর্ঘক্ষন পেট ভরা রাখে এটি বিপাক হার বৃদ্ধি করে যা ওজন কমানোর প্রক্রিয়াকে তরম্বিত করে। 

ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে মাশরুমে থাকা পলিস্যাকারাইড ও এন্টি অক্সিডেন্ট ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে বিশেষ করে ক্রিমিনি ও পোর্টোবেলো মাশরুমে থাকা যোগ স্তন ও প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। 

মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় মাশরুমে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন বি কমপ্লেস মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে মাশরুম ডিপ্রেশন ও উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করতে পারে। 

হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা করে ভিটামিন ডি এর অন্যতম প্রাকৃতিক উৎস মাশরুম। ক্যালসিয়ামের শোষণ বৃদ্ধি করে যা হার মজবুত রাখতে সাহায্য করে এবং অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধ করে। মাশরুম প্রোবায়োটিক বৈশিষ্ট্য সম্পূর্ণ যা অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। এটি হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা কমাই। 

মাশরুম এর উপকারিতা ও অপকারিতা ত্বকের উজ্জ্বলতা মাশরুমে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন ডি ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে এটি বর্ণ প্রতিরোধ করে এবং ত্বকের দাগ কমায়। 

মাশরুম শুধু সুস্বাদুই নয় এটি আমাদের শরীরের জন্য অসংখ্য উপকারী উপাদানে পরিপূর্ণ। নিয়মিত মাশরুম খেলে হৃদরোগ ডায়াবেটিস ক্যান্সার সহ নানা জটিল রোগের ঝুঁকি কমে এবং সার্বিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে। তাই সুস্থ জীবন যাপনের জন্য খাদ্য তালিকায় মাশরুম অন্তর্ভুক্ত করা একটি ভালো অভ্যাস। 

মাশরুমের অপকারিতা 

মাশরুম এক ধরনের ছত্রাক যা বিভিন্ন ধরনের খাবারের উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি পুষ্টিগুনে ভরপুর এবং স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে জনপ্রিয় হলেও কিছু ক্ষেত্রে মাশরুমের অপকারিতা রয়েছে। বিশেষ করে কিছু বিষাক্ত মাসরুম ভুল বসত গ্রহণ করলে তা মারাত্মক স্বাস্থের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। এছাড়া কিছু নির্দিষ্ট শারীরিক অবস্থায় মাশরুম খাওয়ার ফলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। নিচে মাশরুমের প্রধান অপকারিতা গুলো বিশদভাবে আলোচনা করা হলো। 

বিষাক্ত মাশরুম গ্রহণের ঝুঁকি সব ধরনের মাশরুম খাওয়ার উপযোগী নয়। পৃথিবীতে প্রায় দশ হাজার প্রজাতি মাশরুমের মধ্যে মাত্র ২০% খাওয়ার উপযোগী এবং বাকিগুলো কমবেশী বিষাক্ত হতে পারে। ভুল বশত বিষাক্ত মাশরুম খেলে বমি ডায়রিয়া মাথা ঘোরা লিভার বা কিডনি বিকল হওয়া এবং এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। অ্যামানিটা ফ্যালয়েডস এবং গ্যালেরিনা মার্জিনাটা প্রজাতির মাশরুম বিশেষভাবে বিষাক্ত যা ভুল করে খেলে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি দেখা দিতে পারে। 

এলার্জি ও হজমের সমস্যা অনেক মানুষের শরীরে মাশরুম সহজে হজম করতে পারে না। এতে থাকা বিশেষ কিছু প্রোটিন ও শর্করা হজমের সমস্যা তৈরি করতে পারে যা গ্যাস্ট্রিক পেটব্যথা ফোলা ভাব বা ডায়রিয়ার কারণ হতে পারে। এছাড়া কিছু মানুষের শরীরে মাশরুম খাওয়ার পর এলার্জির প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে যেমন ত্বকে চুলকানি রেস শ্বাসকষ্ট বা চোখের পানি আসা। 
 

বিষাক্ত ছত্রাকনাশক ও রাসায়নিক দূষণ বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত মাসরুম চাষে বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক ছত্রাক নাশক এবং রাসায়নিক সার ব্যবহার করা হয়। যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে অতিরিক্ত পরিমাণে রাসায়নিক যুক্ত মাশরুম খেলে লিভার কিডনি এবং স্নায়ুতন্ত্রের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। 

অ্যান্টিনিউট্রিয়েন্টস ও হরমোন ভারসাম্যের সমস্যা কিছু মাশরুমে থাকা অ্যান্টিনিউট্রিয়েন্টস যেমন পিউরিন ও অক্সালেট শরীরে খনিজের শোষণ প্রক্রিয়াকে বাধা গ্রস্থ করতে পারে। এটি কিডনির জন্য ক্ষতিকর এবং কিডনিতে পাথর তৈরির সম্ভাবনা বাড়ায়। এছাড়া কিছু মাশরুম হরমোন ভারসাম্যের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে বিশেষ করে যাদের থাইরয়েড বা হরমোন সংক্রান্ত সমস্যা আছে তাদের জন্য এটি ক্ষতিকর হতে পারে। 

মানসিক সমস্যার ঝুঁকি কিছু প্রজাতির মাশরুম যেমন সাইকেডেলিক মাশরুম মানুষের মানসিক অবস্থার ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। এগুলো খেলে হ্যালুসিনেশন বিভ্রান্তি দুশ্চিন্তা মানসিক অস্থিরতা এমনকি দীর্ঘ মেয়াদে সাইকোসিসের মতো মানসিক সমস্যাও তৈরি হতে পারে।। এটি বিশেষ করে কিসোর ও মানসিকভাবে দুর্বল ব্যক্তিদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। 

গর্ভবতী ও স্তন্যদান কারী মায়েদের জন্য ঝুঁকি গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েদের জন্য মাশরুম সবসময় নিরাপদ নয়। কিছু মাশরুমে থাকা যৌগ গর্ভস্থ শিশুর বিকাশে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। আবার কিছু মাশরুম স্তনের মাধ্যমে শিশুর শরীরে প্রবেশ করে এলার্জির সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। তাই গর্ভবতী ও স্তন্যদান কারী মায়েদের বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া মাশরুম খাওয়া উচিত নয়। 

সংরক্ষণ ও রান্নার ভুল পদ্ধতি মাশরুম দ্রুত পচনশীল খাবার তাই এটি যদি সঠিকভাবে সংরক্ষণ না করা হয় তাহলে এতে ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক সংক্রমণ ঘটতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে রান্নার ভুল পদ্ধতি কারণে মাশরুমে থাকা কিছু প্রাকৃতিক বিষাক্ত উপাদান নষ্ট না হয়ে থেকে যায় যা খাদ্য বিষক্রিয়ার কারণ হতে পারে। 

মাশরুম পুষ্টিকর হলেও এটি খাওয়ার আগে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিষাক্ত মাশরুম এড়িয়ে চলা রাসায়নিক মুক্ত মাশরুম নির্বাচন সঠিকভাবে সংরক্ষণ ও রান্নার নিয়ম মেনে চলা এবং শরীরের জন্য সহনশীল কি না তা বুঝে গ্রহণ করা জরুরী। বিশেষত যাদের অ্যালার্জি হজমের সমস্যা বা গর্ভাবস্থায় রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে মাশরুম খাওয়ার আগে সচেতন হওয়া উচিত। তাই মাশরুম খাওয়ার ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করায় ভালো। 

মাশরুম খাওয়ার নিয়ম 

মাশরুম এর উপকারিতা ও অপকারিতা মাশরুম একটি সুস্বাদু পুষ্টিকর খাবার যা সঠিকভাবে রান্না ও সংরক্ষণ করলে স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী হতে পারে। তবে মাশরুম খাওয়ার আগে কিছু নিয়ম মেনে চলা জরুরী যাতে এটি নিরাপদ ও উপকারী হয়। নিচে মাশরুম খাওয়ার নিয়ম গুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। 

সঠিক মাশরুম নির্বাচন করুন সব মাশরুম খাওয়ার উপযোগী নয় কিছু বন্য মাশরুম বিষাক্ত হতে পারে এবং তা খেলে মারাত্মক শারীরিক সমস্যা হতে পারে তাই বিশ্বস্ত বাজার বা দোকান থেকে কেনা নির্ভরযোগ্য মাশরুম খাওয়া উচিত। যদি আপনি নিজে বনে বা পাহড়িয়া এলাকাই মাশরুম সংগ্রহ করেন তবে অবশ্যই এটি বিষাক্ত কিনা তা বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে নিশ্চিত হয় নিন। 

মাশরুম পরিষ্কার করা জরুরি মাশরুম সাধারণত মাটির কাছাকাছি জন্মায় তাই এতে মাটি ও জীবাণু লেগে থাকতে পারে। রান্নার আগে মাশরুম ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে তবে বেশি সময় পানিতে ভিজিয়ে রাখলে এটি অতিরিক্ত পানি শোষণ করে নরম হয়ে যেতে পারে। তাই হালকা করে পানি দিয়ে ধুয়ে নেওয়াই ভালো। 

ভালোভাবে রান্না করুন মাশরুম সাধারণত কাঁচা খাওয়া নিরাপদ নয় কারণ এতে কিছু এনজাইম  যৌগ থাকে। যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই মাশরুম ভালোভাবে রান্না করে খাওয়া উচিত সিদ্ধ ভাজা ভাফা রান্না বা গ্রিল করে খাওয়া সবচেয়ে ভালো। এটি সঠিকভাবে রান্না করলে সহজে হজম এবং স্বাদও বৃদ্ধি পায়। 

মাশরুম এর উপকারিতা ও অপকারিতা সংরক্ষণ নিয়ম মেনে চলুন মাশরুম সংরক্ষণ করার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি এটি সাধারণত দ্রুত নষ্ট হয়ে যায় তাই ফ্রিজে ৩-৫ দিনের বেশি রাখা উচিত নয়। দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করতে চাইলে মাশরুম শুকিয়ে ফ্রিজে বা বায়ুরোধী পাত্রে সংরক্ষণ করা যেতে পারে। 

আরো পড়ুনঃ হ্যামেলিনের বাঁশিওয়ালা গল্প না সত্যি

পরিমিত পরিমাণে খান মাশরুম স্বাস্থ্যকর হলে অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। বিশেষ করে যাদের এলার্জির সমস্যা আছে তাদের জন্য এটি বিপদজনক হতে পারে। তাই প্রথমবার খাওয়ার আগে অল্প পরিমাণে খেয়ে শরীরের প্রক্রিয়া দেখা উচিত।

মাশরুম একটি পুষ্টিকর ও সুস্বাদু খাবার হলেও এটি খাওয়ার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। বিষাক্ত মাশরুম থেকে সাবধান থাকতে হবে পরিষ্কারভাবে ধুয়ে রান্না করতে হবে এবং সংরক্ষণের নিয়ম মেনে চলতে হবে। পরিমিত পরিমানে খেলে এটি স্বাস্থ্যকর উপস্থিত খাদ্য হিসেবে কাজ করবে। 

মাশরুম সম্পর্কে শেষ কথা 

মাশরুম এর উপকারিতা ও অপকারিতা মাসরুম এক ধরনের ছত্রাক যা পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং সুস্বাদু খাবার হিসেবে জনপ্রিয়। এতে প্রোটিন ফাইবার ভিটামিন ও খনিজ থাকে যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখে এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। বিভিন্ন প্রকার মাশরুম থাকলেও কিছু বিষাক্ত যা খেলে মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। তাই সঠিকভাবে চিহ্নিত ও রান্না করে খাওয়া উচিত। 

প্রিয় পাঠক এই আর্টিকেলটি থেকে আপনি যদি কিছু উপকৃত জ্ঞান পেয়ে থাকেন যদি ভালো লাগে তাহলে আত্মীয়-স্বজন বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবে। আজ এ পর্যন্তই দেখা হবে পরবর্তী কোনো আর্টিকেলে সে পর্যন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url